প্রয়াত কবি শঙ্খ ঘোষ। বিগত কয়েক মাস যাবৎ নানা ধরনের শারীরিক সমস্যায় ভুগছিলেন শঙ্খবাবু। মাঝে তাঁকে হাসপাতালেও ভর্তি হতে হয়েছিল।
উৎপলদাকে প্রথম দেখি কফি হাউসের দোতলায়। ৯০ এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে কোনও এক শনিবার।তাঁর সঙ্গে ছিলেন কালীকৃষ্ণ গুহ, প্রশান্ত মাঝি,
কিছু কিছু পংক্তি কালজয়ী হয়, অমলকান্তিকে চিনতাম না তখন, জানতাম না যে সে রোদ্দুর হতে পারেনি, অমল কারও নাম হলেই
আরব সাগরের নোনা জলে যখন পড়ন্ত সূর্যের নরম আদুরে আলো পড়ে তখন রোজ কবিতারা জন্ম নেয়। সাগরমুখী বারান্দায়, কেদারায় বসে
আয় আরো হাতে হাত রেখে আয় আরো বেঁধে থাকি।। একমাত্র কবিতাই বুঝি পারে এত সহজে মনের গভীর আকাঙ্খাকে প্রকাশ করতে।
সম্প্রতি এক সন্ধ্যায় কলকাতার আইসিসিআর-এর গ্রন্থাগারে মনোরম পরিসরে “কলকাতা, আর ইউ লিসেনিং?” নামে কলকাতাকে নিয়ে অনবদ্য এক কাব্যিক সন্ধ্যার আয়োজন
প্রতিদিন ভোর হয় কলকাতায়। কিন্তু কোনও ভোরই পঁচিশে বৈশাখের ভোরের মতো নয়। অন্তত তাই ছিল ২০১১ সন অবধি। সত্তর, আশি,
১ এমন ঝিম ধরা দুপুরেই ঘুঘু ডাকে নিশ্চিন্দিপুরের ঘন সবুজ বাঁশবনে, পাশেই সরু পথ, যেপথ ধরে একটু এগোলেই অপু-দুর্গার ভিটে,
দুয়ার এঁটে ঘুমিয়ে আছে পাড়া কেবল শুনি রাতের কড়ানাড়া ‘অবনী বাড়ি আছো?’ শক্তি চট্টোপাধ্যায় প্রয়াত অনেকদিন। এমন একটা কড়া দুপুর