শনিবার রাজ্যে চতুর্থ দফা নির্বাচনে কোচবিহারের শীতলকুচিতে কেন্দ্রীয় বাহিনীর গুলিতে ৪ জনের মৃত্যু ঘিরে শুরু হয়েছে রজনৈতিক তরজা। তৃণমূল কংগ্রেস
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী’র বাংলা উচ্চারণ নিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রায়শই কটাক্ষ করেন। শুধু তিনিই নন, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে তৃণমূলের সর্বস্তরের নেতা-নেত্রীরা
নন্দীগ্রামে যখন ভোটগ্রহণ পর্ব চলছে তখন রাজ্যে দুটি জনসভা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। ওই দু’টি জনসভা থেকেই তিনি দাবি করেন,
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সফরকে ঘিরে উত্তপ্ত বাংলাদেশ। কট্টরপন্থী ইসালামি সংগঠনের সদস্যরা হিন্দু মন্দির, বাস, ট্রেনে হামলা চালাচ্ছে। রবিবার বাংলাদেশের
বুধবার কাঁথির রেলস্টেশনের প্রভূতি মাঠে জনসভায় যোগ দিয়ে ফের কড়া ভাষায় আক্রমণ করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। কাটমানি, তোলাবাজি, সিন্ডিকেট নিয়ে আক্রমণের
কেন্দ্রীয় সরকারের বিশেষ পর্যবেক্ষক দলের দেওয়া একটি রিপোর্টের উপর ভিত্তি করে সোমবার কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফে মহারা্ষ্ট্রের মুখ্যসচিবকে চিঠি দিয়ে
মিঠুন চক্রবর্তী’র বিজেপিতে যোগদান নিয়ে জল্পনা চলছিল বেশ কিছুদিন ধরেই। এই জল্পনা শুরু হয়েছিল মূলত ১৭ ফেব্রুয়ারি থেকে, যে দিন
সাম্প্রতিক কালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী’র ভাষণে নানা ভাবে পশ্চিমবঙ্গের প্রসঙ্গ উঠে এসেছে। ঘুরে ফিরে কখনও বাংলার সংস্কৃতি, ঐতিহ্য, আবার কখনও
দক্ষিণেশ্বর স্টেশন থেকে মেট্রো রেল যাত্রা শুরু করল। সোমবার (২২ ফেব্রুয়ারি)ব্যান্ডেলের সাহাগঞ্জ থেকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী নতুন এই মেট্রো পথের