বাংলা থেকে এ’বছর সাত জনকে পদ্মশ্রী সম্মানের জন্য বেছে নেওয়া হল। প্রতিবছর প্রজাতন্ত্র দিবসের আগের দিন যাদের পদ্ম সম্মানে ভূষিত
উৎপলদাকে প্রথম দেখি কফি হাউসের দোতলায়। ৯০ এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে কোনও এক শনিবার।তাঁর সঙ্গে ছিলেন কালীকৃষ্ণ গুহ, প্রশান্ত মাঝি,
কলকাতাস্থ বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনে ২১ ফেব্রুয়ারি বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে পালিত হল মহান ‘ভাষা শহীদ দিবস’ ও ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’। একুশের শুরুতে
”এই প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা আগের প্রজন্মের মতো কেবল পাড়ার মোড়ে বা রকে বসে আড্ডা না দিয়ে, কিংবা সরকারি চাকরি হল না—
কিছু কিছু পংক্তি কালজয়ী হয়, অমলকান্তিকে চিনতাম না তখন, জানতাম না যে সে রোদ্দুর হতে পারেনি, অমল কারও নাম হলেই
আরব সাগরের নোনা জলে যখন পড়ন্ত সূর্যের নরম আদুরে আলো পড়ে তখন রোজ কবিতারা জন্ম নেয়। সাগরমুখী বারান্দায়, কেদারায় বসে
আয় আরো হাতে হাত রেখে আয় আরো বেঁধে থাকি।। একমাত্র কবিতাই বুঝি পারে এত সহজে মনের গভীর আকাঙ্খাকে প্রকাশ করতে।
আজ আবার এল সেই ১৩ই আষাঢ়, আজ থেকে ১৮০ বছর আগে ১২৪৫ বঙ্গাব্দের যে দিনটিতে এক বাঙালি সম্রাটের জন্ম হয়েছিল
সম্প্রতি এক সন্ধ্যায় কলকাতার আইসিসিআর-এর গ্রন্থাগারে মনোরম পরিসরে “কলকাতা, আর ইউ লিসেনিং?” নামে কলকাতাকে নিয়ে অনবদ্য এক কাব্যিক সন্ধ্যার আয়োজন
১ এমন ঝিম ধরা দুপুরেই ঘুঘু ডাকে নিশ্চিন্দিপুরের ঘন সবুজ বাঁশবনে, পাশেই সরু পথ, যেপথ ধরে একটু এগোলেই অপু-দুর্গার ভিটে,