পয়লা জুলাই ঘটা করে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় ডাক্তারপুজো দেখে কেন জানি না সত্যজিৎ রায়ের দেবী-দয়াময়ীর করুণ মুখটাই ভেসে আসছিল। বাবার
এবারের (২০২১) বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল যা হয়েছে তাতে কারোরই হিসাবনিকাশ, অনুমান, আশা-আশঙ্কা, আকাঙ্খা, পর্যবেক্ষণ ও সমীক্ষা মেলেনি। শাসকদল ক্ষমতায় আবার
অধরাই থেকে গেল সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যাশা। তাতে অবশ্য হতাশায় ভেঙে পড়ার মতো অবস্থা এখনও তৈরি হয়নি। তবে একটা মিশ্র
‘‘বঙ্গ আমার জননী আমার ধাত্রী আমার, আমার দেশ’’ দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের এই গানে বঙ্গজননীর যে রূপ চিত্রিত হয়েছ তা আমরা ভুলতে
পশ্চিমবঙ্গে এবারের নির্বাচনে সিপিআইএম তরুণ প্রজন্মকে সামনে রেখে লড়াইয়ে নেমেছে। গত দশ বছরে তৃণমূল কংগ্রেসের আমলে রাজ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে যে
এই একটি দিন ঘিরেই যত উন্মাদনা। দেবী পুজোর মতোই। উদযাপন। উৎসব। আর সারা বছর জুড়ে নারীদের ওপর নির্যাতন, অসম্মান, শবরীমালা।
ভারতীয় সংবিধানে ভারতবর্ষকে একটি সার্বভৌম, ধর্মনিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র দেশ হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। যদিও ধর্মনিরপেক্ষতার সুস্পষ্ট সংজ্ঞা সংবিধানে দেওয়া হয়নি। আভিধানিক
২০২১-২২ আর্থিক বছরের পশ্চিমবঙ্গ সরকারের প্রথম চার মাসের অন্তর্বর্তী বাজেট বা ভোট অন অ্যাকাউন্ট ৫ ফেব্রুয়ারি বিধানসভায় পেশ হল। এবার
২৯ জুলাই ২০২০ কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভায় পাস হল জাতীয় শিক্ষানীতি ২০২০। ৩৪ বছর পর জাতীয় শিক্ষানীতিতে আমুল পরিবর্তন। অর্থাৎ পুরোনো কাঠামো