কুন্দন শাহের মৃত্যুর খবরটা শুনেই মনে হচ্ছিল যে ছবিটার জন্য তিনি অমর হয়ে থাকবেন সেটা একটা প্রহসন… প্রথম ছবিই ছিল
লাখ-লাখ, কোটি-কোটি রহস্য, রোমাঞ্চ আর গোয়েন্দা গল্প নির্ভর ছবিগুলিকে দিব্যি অবজ্ঞা করতে পারলেও ‘মেঘনাদবধ রহস্য’ উদ্ঘাটনের আকর্ষণ এড়িয়ে যেতে পারলাম
আমাদের কেন একটা অনুরাগ বসু থেকেও নেই? মানে এই কলকাতায়! না হলে হয়তো পাগলা দাশু, সাধু কালাচাঁদ, হর্ষবর্ধন গোবর্ধন, ঘনাদা
বাংলা সিনেমার দর্শককে যে’কজন নির্দেশক প্রেক্ষাগৃহ অভিমুখী রাখতে পেরেছেন, তার মধ্যে কৌশিক গাঙ্গুলির নাম যে বেশ কিছু বছর ধরেই অগ্রগণ্য
সত্যি ঘটনা অবলম্বনে ছবি। মূল চরিত্র সারু (সারু ব্রিয়ারলি), তাঁর নিজের লেখা বই (আ লং ওয়ে টু হোম) এই ছবির
এ’বছর অস্কারের মঞ্চে এমন এক ঘটনা ঘটে গেল যাতে হতবাক বিশ্ব। না সেরা ছবি নিয়ে বিভ্রান্তির কথা বলছি না। এ
আজ শিবরাত্রি। মেয়েরা স্বামীর কল্যাণে শিবরাত্রি করবে, নির্জলা উপোস করবে, যাদের বিয়ে হয়নি তারা শিবের মতো বর চাইবে- মেয়েদের এমনটাই
দু’বছরে বা কখনও বছরে একটা করে ছবি, বছর শেষে মুক্তি আর তারপর একই ইতিহাস…। এবারও মাল্টিপ্লেক্সে ‘দঙ্গল’ দেখতে ঢোকার লাইন
ধাঁধাঁর থেকেও জটিল তুমি খিদের থেকেও স্পষ্ট কাজের মধ্যে অকাজ খালি মনের মধ্যে কষ্ট …। স্বপ্ন হয়েই যখন তখন আকড়ে আমায়
মেয়েদের নিজের মতো করে বাঁচতে হলে পালাতে হয়। বিশেষ করে যে সব মেয়েরা বেহিসেবী, আগল-ছাড়া, পাগলাটে, অন্যদের সঙ্গে যাদের ভাবধারা